শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৪

কোল্ডক্রিমে অ্যাজমা ঝুঁকি!

কোল্ডক্রিমে অ্যাজমা ঝুঁকি!                     

26ডেস্ক : শীতকালে তরুণ-তরু     ণী থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষ সানস্ক্রিন লোশন, কোল্ডক্রিম, ময়েশ্চারাইজ ও ভ্যানিশিং ক্রিম ব্যবহার করেন। কিন্তু এসব ক্রিম তৈরিতে ব্যবহৃত হয় মেথিলিসোথায়াজোলিনন নামক রাসায়নিক পদার্থ, যা আমাদের শরীরে অ্যালার্জিজনিত সমস্যার সৃষ্টি করে।

ক্রেতাদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ইউরোপের কসমেটিকস ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন ‘কসমেটিকস ইউরোপ’ এর সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে ত্বকে ব্যবহার করা হয় এমন পণ্যে এ ধরনের (মেথিলিসোথায়াজোলিনন) রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে বলেছেন। যাদের অ্যাজমা ঝুঁকি রয়েছে তাদের এসব কসমেটিকস ব্যবহার করার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। তা না হলে অ্যাজমা ঝুঁকিতে পড়তে পারেন অচিরেই।

বাংলা নিউজ 26.com /ঢাকা/তুবা

স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (র - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf
স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (র - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf
গাউছুল আজমের (রহ.) আগমন ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম জাতির জন্য আল্লাহর রহমত
স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত বার্ষিকী (ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম) উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার মসজিদে গাউছুল আজমে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলে পীর-মাশায়েখ ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, সকল ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভ্রান্ত মতবাদ, দ্বীনের হাকিকত ও সত্যের সঠিক পথে দিকনির্দেশনার অভাবে মানুষ যখন অনেক দূরে সরে পড়েছিল ঠিক তখনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে মানব জাতির দিশারী হিসেবে হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) জাহেরী বাতেনী শিক্ষার আলোকবর্তিকা নিয়ে দুনিয়ায় তাশরিফ এনেছিলেন। তাঁরই প্রচারিত কাদেরিয়া ত্বরীকার মাধ্যমে মানুষ সত্য, দ্বীন ও সুপথের সন্ধান পেয়ে চলেছেন।
বাদ মাগরিব থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমে ওয়াজ, মিলাদ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত মাহফিলে বয়ানকালে ভারতের জৈনপুরের পীর আলহাজ্ব হযরত হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব সিদ্দিকী বলেন, ইসলামি সোনালী যুগ অতিক্রান্ত হওয়ার পর বিশ্বের নানা অঞ্চলে যখন মাথাচাড়া দিয়ে নানা ভ্রান্ত মতবাদ প্রকট হয়ে ওঠে, রাষ্ট্রীয় স্বেচ্ছাচারিতা, ধর্ম ও নীতির দিক থেকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম সমাজ যখন অনেকটা উদাসীন হয়ে পড়ে, তখনই মুসলিম উম্মাহর সঠিক পথ প্রদর্শক হিসেবে হযরত গাউছুল আজম আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.)-এর আগমন ছিল রহমত হিসেবে। তিনি ইসলামবিরোধী ও ইসলামের মুখোশধারী সকল ভ্রান্ত মতবাদের জাল নিশ্চিহ্ন করেন। লেখনী, বক্তৃতা, প্রজ্ঞা, যুক্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাবে শরিয়ত ও তাসাওউফের সমন্বয়ে তাঁর প্রবর্তিত কাদেরীয়া ত্বরীকার পরশে এসে বর্তমানেও পাপ-পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত মানুষ সঠিক পথের সন্ধান লাভ করে খাঁটি মানুষে পরিণত হচ্ছে। তাঁর শিক্ষা ও আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই বর্তমান নির্যাতিত নিপীড়িত মুসলিম বিশ্বের শান্তি ও মুক্তি নিহিত।
পীর সাহেব আরো বলেন, আল্লাহ আমাদের দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন কেবল দুনিয়াদারি করার জন্য নয়; বরং এবাদত ও বন্দেগীর জন্য। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) এর তরীকায় না চলে উম্মতে মোহাম্মদী দাবি করা যায় না। তিনি বলেন, কুরআন পড়ে বুঝে আমল করতে না পারলে তা কাজে আসবে না। আর তখন প্রকৃত মুসলমানিত্ব ও ইসলাম প্রতিষ্ঠিত থাকবে না। সুতরাং রাসূল (স.) তরীকা মতে চলে আমাদেরকে সহীহ ইসলামের প্রকৃত মুসলমান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় মাহফিলে ওয়াজ করেন প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, প্রিন্সিপাল মাওলানা সরওয়ার জাহান, মাওলানা হযরত আলী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান ও মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা নুরুল হক।
বিপুলসংখ্যক মুসল্লি এবং আউলিয়া ভক্তগণের উপস্থিতিতে আবেগঘন পরিবেশে গভীর রাত পর্যন্ত বিপুল ভক্ত আশেকান, শ্রোতা ও মুসল্লিগণের উপস্থিতিতে বয়ান চলে। মসজিদে গাউছুল আজম সংলগ্ন মহিলাদের পৃথক মসজিদে মহিলা ভক্তগণের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য।  মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী বলেন, ওলী গাউছ, কুতুবগণ আল্লাহ ও রাসূল (সা.) এর নির্দেশ মতো চলে এবং তাঁদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে প্রাপ্ত এশকের বলে অনেক কিছুই  করতে পারেন। আর ওলীকুল শিরোমনি মাতৃগর্ভে থেকেই আঠারোপ পারা কুরআন মুখস্থ করে পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছিলেন। বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর সমগ্র জীবন এশকের কারামতে ভরপুর। তাঁর লেখা বই পাঠের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক কারামত সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব।
ইসলামিক পার্টি : বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহানগর শাখার উদ্যোগে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হযরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জনাব আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্টির চেয়ারম্যান এডভোকেট আবদুল মোবিন, বক্তব্য রাখেন পার্টির মহাসচিব এম এ রশিদ, মোঃ মহসিন, মোঃ আল-আমিন প্রমুখ। এডভোকেট আবদুল মোবিন বলেন, গাউছুল আজম ছিলেন একজন মহান সাধক। উপমহাদেশের ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এই মহান সাধকের অবদান অপরিসীম।
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf
গাউছুল আজমের (রহ.) আগমন ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম জাতির জন্য আল্লাহর রহমত
স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত বার্ষিকী (ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম) উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার মসজিদে গাউছুল আজমে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলে পীর-মাশায়েখ ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, সকল ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভ্রান্ত মতবাদ, দ্বীনের হাকিকত ও সত্যের সঠিক পথে দিকনির্দেশনার অভাবে মানুষ যখন অনেক দূরে সরে পড়েছিল ঠিক তখনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে মানব জাতির দিশারী হিসেবে হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) জাহেরী বাতেনী শিক্ষার আলোকবর্তিকা নিয়ে দুনিয়ায় তাশরিফ এনেছিলেন। তাঁরই প্রচারিত কাদেরিয়া ত্বরীকার মাধ্যমে মানুষ সত্য, দ্বীন ও সুপথের সন্ধান পেয়ে চলেছেন।
বাদ মাগরিব থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমে ওয়াজ, মিলাদ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত মাহফিলে বয়ানকালে ভারতের জৈনপুরের পীর আলহাজ্ব হযরত হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব সিদ্দিকী বলেন, ইসলামি সোনালী যুগ অতিক্রান্ত হওয়ার পর বিশ্বের নানা অঞ্চলে যখন মাথাচাড়া দিয়ে নানা ভ্রান্ত মতবাদ প্রকট হয়ে ওঠে, রাষ্ট্রীয় স্বেচ্ছাচারিতা, ধর্ম ও নীতির দিক থেকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম সমাজ যখন অনেকটা উদাসীন হয়ে পড়ে, তখনই মুসলিম উম্মাহর সঠিক পথ প্রদর্শক হিসেবে হযরত গাউছুল আজম আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.)-এর আগমন ছিল রহমত হিসেবে। তিনি ইসলামবিরোধী ও ইসলামের মুখোশধারী সকল ভ্রান্ত মতবাদের জাল নিশ্চিহ্ন করেন। লেখনী, বক্তৃতা, প্রজ্ঞা, যুক্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাবে শরিয়ত ও তাসাওউফের সমন্বয়ে তাঁর প্রবর্তিত কাদেরীয়া ত্বরীকার পরশে এসে বর্তমানেও পাপ-পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত মানুষ সঠিক পথের সন্ধান লাভ করে খাঁটি মানুষে পরিণত হচ্ছে। তাঁর শিক্ষা ও আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই বর্তমান নির্যাতিত নিপীড়িত মুসলিম বিশ্বের শান্তি ও মুক্তি নিহিত।
পীর সাহেব আরো বলেন, আল্লাহ আমাদের দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন কেবল দুনিয়াদারি করার জন্য নয়; বরং এবাদত ও বন্দেগীর জন্য। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) এর তরীকায় না চলে উম্মতে মোহাম্মদী দাবি করা যায় না। তিনি বলেন, কুরআন পড়ে বুঝে আমল করতে না পারলে তা কাজে আসবে না। আর তখন প্রকৃত মুসলমানিত্ব ও ইসলাম প্রতিষ্ঠিত থাকবে না। সুতরাং রাসূল (স.) তরীকা মতে চলে আমাদেরকে সহীহ ইসলামের প্রকৃত মুসলমান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় মাহফিলে ওয়াজ করেন প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, প্রিন্সিপাল মাওলানা সরওয়ার জাহান, মাওলানা হযরত আলী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান ও মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা নুরুল হক।
বিপুলসংখ্যক মুসল্লি এবং আউলিয়া ভক্তগণের উপস্থিতিতে আবেগঘন পরিবেশে গভীর রাত পর্যন্ত বিপুল ভক্ত আশেকান, শ্রোতা ও মুসল্লিগণের উপস্থিতিতে বয়ান চলে। মসজিদে গাউছুল আজম সংলগ্ন মহিলাদের পৃথক মসজিদে মহিলা ভক্তগণের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য।  মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী বলেন, ওলী গাউছ, কুতুবগণ আল্লাহ ও রাসূল (সা.) এর নির্দেশ মতো চলে এবং তাঁদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে প্রাপ্ত এশকের বলে অনেক কিছুই  করতে পারেন। আর ওলীকুল শিরোমনি মাতৃগর্ভে থেকেই আঠারোপ পারা কুরআন মুখস্থ করে পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছিলেন। বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর সমগ্র জীবন এশকের কারামতে ভরপুর। তাঁর লেখা বই পাঠের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক কারামত সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব।
ইসলামিক পার্টি : বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহানগর শাখার উদ্যোগে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হযরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জনাব আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্টির চেয়ারম্যান এডভোকেট আবদুল মোবিন, বক্তব্য রাখেন পার্টির মহাসচিব এম এ রশিদ, মোঃ মহসিন, মোঃ আল-আমিন প্রমুখ। এডভোকেট আবদুল মোবিন বলেন, গাউছুল আজম ছিলেন একজন মহান সাধক। উপমহাদেশের ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এই মহান সাধকের অবদান অপরিসীম।
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf
গাউছুল আজমের (রহ.) আগমন ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম জাতির জন্য আল্লাহর রহমত
স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত বার্ষিকী (ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম) উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার মসজিদে গাউছুল আজমে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলে পীর-মাশায়েখ ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, সকল ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভ্রান্ত মতবাদ, দ্বীনের হাকিকত ও সত্যের সঠিক পথে দিকনির্দেশনার অভাবে মানুষ যখন অনেক দূরে সরে পড়েছিল ঠিক তখনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে মানব জাতির দিশারী হিসেবে হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) জাহেরী বাতেনী শিক্ষার আলোকবর্তিকা নিয়ে দুনিয়ায় তাশরিফ এনেছিলেন। তাঁরই প্রচারিত কাদেরিয়া ত্বরীকার মাধ্যমে মানুষ সত্য, দ্বীন ও সুপথের সন্ধান পেয়ে চলেছেন।
বাদ মাগরিব থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমে ওয়াজ, মিলাদ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত মাহফিলে বয়ানকালে ভারতের জৈনপুরের পীর আলহাজ্ব হযরত হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব সিদ্দিকী বলেন, ইসলামি সোনালী যুগ অতিক্রান্ত হওয়ার পর বিশ্বের নানা অঞ্চলে যখন মাথাচাড়া দিয়ে নানা ভ্রান্ত মতবাদ প্রকট হয়ে ওঠে, রাষ্ট্রীয় স্বেচ্ছাচারিতা, ধর্ম ও নীতির দিক থেকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম সমাজ যখন অনেকটা উদাসীন হয়ে পড়ে, তখনই মুসলিম উম্মাহর সঠিক পথ প্রদর্শক হিসেবে হযরত গাউছুল আজম আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.)-এর আগমন ছিল রহমত হিসেবে। তিনি ইসলামবিরোধী ও ইসলামের মুখোশধারী সকল ভ্রান্ত মতবাদের জাল নিশ্চিহ্ন করেন। লেখনী, বক্তৃতা, প্রজ্ঞা, যুক্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাবে শরিয়ত ও তাসাওউফের সমন্বয়ে তাঁর প্রবর্তিত কাদেরীয়া ত্বরীকার পরশে এসে বর্তমানেও পাপ-পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত মানুষ সঠিক পথের সন্ধান লাভ করে খাঁটি মানুষে পরিণত হচ্ছে। তাঁর শিক্ষা ও আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই বর্তমান নির্যাতিত নিপীড়িত মুসলিম বিশ্বের শান্তি ও মুক্তি নিহিত।
পীর সাহেব আরো বলেন, আল্লাহ আমাদের দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন কেবল দুনিয়াদারি করার জন্য নয়; বরং এবাদত ও বন্দেগীর জন্য। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) এর তরীকায় না চলে উম্মতে মোহাম্মদী দাবি করা যায় না। তিনি বলেন, কুরআন পড়ে বুঝে আমল করতে না পারলে তা কাজে আসবে না। আর তখন প্রকৃত মুসলমানিত্ব ও ইসলাম প্রতিষ্ঠিত থাকবে না। সুতরাং রাসূল (স.) তরীকা মতে চলে আমাদেরকে সহীহ ইসলামের প্রকৃত মুসলমান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় মাহফিলে ওয়াজ করেন প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, প্রিন্সিপাল মাওলানা সরওয়ার জাহান, মাওলানা হযরত আলী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান ও মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা নুরুল হক।
বিপুলসংখ্যক মুসল্লি এবং আউলিয়া ভক্তগণের উপস্থিতিতে আবেগঘন পরিবেশে গভীর রাত পর্যন্ত বিপুল ভক্ত আশেকান, শ্রোতা ও মুসল্লিগণের উপস্থিতিতে বয়ান চলে। মসজিদে গাউছুল আজম সংলগ্ন মহিলাদের পৃথক মসজিদে মহিলা ভক্তগণের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য।  মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী বলেন, ওলী গাউছ, কুতুবগণ আল্লাহ ও রাসূল (সা.) এর নির্দেশ মতো চলে এবং তাঁদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে প্রাপ্ত এশকের বলে অনেক কিছুই  করতে পারেন। আর ওলীকুল শিরোমনি মাতৃগর্ভে থেকেই আঠারোপ পারা কুরআন মুখস্থ করে পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছিলেন। বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর সমগ্র জীবন এশকের কারামতে ভরপুর। তাঁর লেখা বই পাঠের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক কারামত সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব।
ইসলামিক পার্টি : বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহানগর শাখার উদ্যোগে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হযরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জনাব আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্টির চেয়ারম্যান এডভোকেট আবদুল মোবিন, বক্তব্য রাখেন পার্টির মহাসচিব এম এ রশিদ, মোঃ মহসিন, মোঃ আল-আমিন প্রমুখ। এডভোকেট আবদুল মোবিন বলেন, গাউছুল আজম ছিলেন একজন মহান সাধক। উপমহাদেশের ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এই মহান সাধকের অবদান অপরিসীম।
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf
গাউছুল আজমের (রহ.) আগমন ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম জাতির জন্য আল্লাহর রহমত
স্টাফ রিপোর্টার : ওলীকুল শিরোমণি গাউছে ছামদানী কুতুবে রব্বানী, মাহবুবে ছোবহানী শেখ মুহিউদ্দীন হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) এর ওফাত বার্ষিকী (ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম) উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার মসজিদে গাউছুল আজমে অনুষ্ঠিত মিলাদ ও দোয়ার মাহফিলে পীর-মাশায়েখ ওলামায়ে কেরাম বলেছেন, সকল ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভ্রান্ত মতবাদ, দ্বীনের হাকিকত ও সত্যের সঠিক পথে দিকনির্দেশনার অভাবে মানুষ যখন অনেক দূরে সরে পড়েছিল ঠিক তখনই মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে মানব জাতির দিশারী হিসেবে হযরত আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.) জাহেরী বাতেনী শিক্ষার আলোকবর্তিকা নিয়ে দুনিয়ায় তাশরিফ এনেছিলেন। তাঁরই প্রচারিত কাদেরিয়া ত্বরীকার মাধ্যমে মানুষ সত্য, দ্বীন ও সুপথের সন্ধান পেয়ে চলেছেন।
বাদ মাগরিব থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মহাখালীস্থ মসজিদে গাউছুল আজমে ওয়াজ, মিলাদ ও দোয়ার মাহফিল অনুষ্ঠিত মাহফিলে বয়ানকালে ভারতের জৈনপুরের পীর আলহাজ্ব হযরত হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব সিদ্দিকী বলেন, ইসলামি সোনালী যুগ অতিক্রান্ত হওয়ার পর বিশ্বের নানা অঞ্চলে যখন মাথাচাড়া দিয়ে নানা ভ্রান্ত মতবাদ প্রকট হয়ে ওঠে, রাষ্ট্রীয় স্বেচ্ছাচারিতা, ধর্ম ও নীতির দিক থেকে অন্ধকারাচ্ছন্ন মুসলিম সমাজ যখন অনেকটা উদাসীন হয়ে পড়ে, তখনই মুসলিম উম্মাহর সঠিক পথ প্রদর্শক হিসেবে হযরত গাউছুল আজম আব্দুল কাদির জিলানী (রহ.)-এর আগমন ছিল রহমত হিসেবে। তিনি ইসলামবিরোধী ও ইসলামের মুখোশধারী সকল ভ্রান্ত মতবাদের জাল নিশ্চিহ্ন করেন। লেখনী, বক্তৃতা, প্রজ্ঞা, যুক্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাবে শরিয়ত ও তাসাওউফের সমন্বয়ে তাঁর প্রবর্তিত কাদেরীয়া ত্বরীকার পরশে এসে বর্তমানেও পাপ-পঙ্কিলতায় নিমজ্জিত মানুষ সঠিক পথের সন্ধান লাভ করে খাঁটি মানুষে পরিণত হচ্ছে। তাঁর শিক্ষা ও আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই বর্তমান নির্যাতিত নিপীড়িত মুসলিম বিশ্বের শান্তি ও মুক্তি নিহিত।
পীর সাহেব আরো বলেন, আল্লাহ আমাদের দুনিয়ায় প্রেরণ করেছেন কেবল দুনিয়াদারি করার জন্য নয়; বরং এবাদত ও বন্দেগীর জন্য। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) এর তরীকায় না চলে উম্মতে মোহাম্মদী দাবি করা যায় না। তিনি বলেন, কুরআন পড়ে বুঝে আমল করতে না পারলে তা কাজে আসবে না। আর তখন প্রকৃত মুসলমানিত্ব ও ইসলাম প্রতিষ্ঠিত থাকবে না। সুতরাং রাসূল (স.) তরীকা মতে চলে আমাদেরকে সহীহ ইসলামের প্রকৃত মুসলমান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে। বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বীর আহমদ মোমতাজীর পরিচালনায় মাহফিলে ওয়াজ করেন প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী, প্রিন্সিপাল মাওলানা সরওয়ার জাহান, মাওলানা হযরত আলী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান ও মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা নুরুল হক।
বিপুলসংখ্যক মুসল্লি এবং আউলিয়া ভক্তগণের উপস্থিতিতে আবেগঘন পরিবেশে গভীর রাত পর্যন্ত বিপুল ভক্ত আশেকান, শ্রোতা ও মুসল্লিগণের উপস্থিতিতে বয়ান চলে। মসজিদে গাউছুল আজম সংলগ্ন মহিলাদের পৃথক মসজিদে মহিলা ভক্তগণের উপস্থিতি ছিল উল্লেখযোগ্য।  মাওলানা তাজুল ইসলাম চাঁদপুরী বলেন, ওলী গাউছ, কুতুবগণ আল্লাহ ও রাসূল (সা.) এর নির্দেশ মতো চলে এবং তাঁদের সন্তুষ্টি অর্জনের মাধ্যমে প্রাপ্ত এশকের বলে অনেক কিছুই  করতে পারেন। আর ওলীকুল শিরোমনি মাতৃগর্ভে থেকেই আঠারোপ পারা কুরআন মুখস্থ করে পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছিলেন। বড়পীর হযরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)-এর সমগ্র জীবন এশকের কারামতে ভরপুর। তাঁর লেখা বই পাঠের মাধ্যমে বিপুলসংখ্যক কারামত সম্পর্কে অবগত হওয়া সম্ভব।
ইসলামিক পার্টি : বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির মহানগর শাখার উদ্যোগে পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হযরত আবদুল কাদির জিলানী (রহ.) শীর্ষক এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জনাব আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন পার্টির চেয়ারম্যান এডভোকেট আবদুল মোবিন, বক্তব্য রাখেন পার্টির মহাসচিব এম এ রশিদ, মোঃ মহসিন, মোঃ আল-আমিন প্রমুখ। এডভোকেট আবদুল মোবিন বলেন, গাউছুল আজম ছিলেন একজন মহান সাধক। উপমহাদেশের ইসলাম প্রচার ও প্রসারে এই মহান সাধকের অবদান অপরিসীম।
- See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/02/14/160849.php#sthash.J4bWaBmE.dpuf

কোন মন্তব্য নেই :

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন